আমাদের ঊনত্রিশ চাল সরাসারি সিরাজগঞ্জ হতে সংগৃহীত। তাই খেতে খুবই সুস্বাদু।
ঊনত্রিশ চালে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। ঊনত্রিশ চাউল চালে আঁশ বা ফাইবার অনেক বেশি থাকে। আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে পেট অনেক লম্বা সময় পর্যন্ত ভরা থাকে। ফলে ঘনঘন ক্ষুধাভাব দেখা দেয় না। এতে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়।
আলকুশি বীজ ও মূল নানা আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কারণ এতে থাকা নানা পুষ্টি গুণাগুণ আমাদের দেহের অনেক উপকারে আসে। চলুন জেনে নেয়া যাক এর কিছু উপকারিতা সম্পর্কে।
১। যৌন শক্তি বাড়ায়:
আলকুশিতে বিদ্যমান পুষ্টি গুণাগুণ পুরুষের যৌনাঙ্গের দুর্বলতা দূর করতে বেশ কার্যকরী। এটি নিয়মত সেবনের ফলে দ্রুত বীর্যপাত, লিঙ্গ শৈথিল্য, ধাতুদৌর্বল্য ও ক্ষীনবল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। এটি মিলনের স্থায়ীত্ব বাড়ায় ও দাম্পত্য জীবনে সুখ এনে দেয়। তাই যাদের এরকম যৌন সমস্যা আছে তারা নিয়মিত আলকুশি খেয়ে এ সমস্যা নিমিষেই দূর করতে পারেন।
কাঠ বাদাম ছোট একটা খাবার, কিন্তু অনেক গুণ! প্রচুর পরিমাণ নিউট্রিশনে ভরপুর এই কাঠ বাদাম, এছাড়া কাঠ মাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও পটাশিয়াম। কাঠ বাদামের সবথেকে শক্তিশালী গুণ হল, মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতেও এটি দক্ষ। ভিটামিন ই এবং পটাশিয়াম থাকার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে কাঠ বাদাম। একটি উচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন খাদ্য যা নানা উপকারে আসে।
আমাদের আটাশ চাউল সরাসারি সিরাজগঞ্জ হতে সংগৃহীত। তাই খেতে খুবই সুস্বাদু।
আটাশ চালে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। আটাশ চাউল চালে আঁশ বা ফাইবার অনেক বেশি থাকে। আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে পেট অনেক লম্বা সময় পর্যন্ত ভরা থাকে। ফলে ঘনঘন ক্ষুধাভাব দেখা দেয় না। এতে সহজেই ওজন কমানো সম্ভব হয়।
আমাদের যবের ছাতু ঢেকি তে ভাঙানো, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে, বাছায়কৃত যব ভেজে তৈরি করা হয়। সিরাজগঞ্জের গৃহস্থ বাড়ী হতে সংগৃহীত। ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি তাই খেতেও খুবই সুস্বাদু।
আমাদের যবের ছাতু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে, বাছায়কৃত যব ভেজে তৈরি করা হয়। সিরাজগঞ্জের গৃহস্থ বাড়ী হতে সংগৃহীত। ঘরোয়া পরিবেশে তৈরি তাই খেতেও খুবই সুস্বাদু।
শরীরকে নানা রকুম রোগমুক্ত করে, ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে, এনার্জির ঘাটতি দূর করে, স্টমাকের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারি। ডায়াবেটিসের ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা নিয়মিত এক গ্লাস ছাতুর সরবৎ খেলে ব্লাড সুগার লেভেন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
জামের বিচি গুড়া শর্করাযুক্ত বহুমূত্র রোগে ব্যবহৃত হয়। পাকস্থলী, প্লীহা ও যকৃতের শক্তি বৃদ্ধি করে এবং রক্ত ও পিত্তের প্রকোপ প্রশমিত করে। উদরাময়, আমাশয়, অর্শ, বমি ও বমিভাব নির্বারণ করে। এছাড়া হজমকারক, দাঁতের গোড়া ও মাড়ির শক্তি বৃদ্ধি করে।
লাল চাল এবং কালো চাল সাদা ভাতের বিকল্প হিসেবে এটা অসাধারণ ।গুণেই তার আসল কদর। কুচকুচে কালো এই চাল ফুটে যে ভাত হয়, তা পুষ্টিগুণে ভরা। রোগ প্রতিরোধে সেরা।
ভাত খেলে মোটা হয়ে যাব কিংবা ডায়াবেটিসে খুব বেশি ভাত খাওয়া যাবে না, এই চিন্তা করে অনেকেই ভাত ছেড়েছেন। অথচ মাছে-ভাতে বাঙালি বলে একটা কথা বেশ চালু। ভাতপ্রিয় বাঙালির পাতে ভাত ফেরাতে হাজির কুচকুচে কালো চাল। শুধু ভাত নয়, পায়েস, খিচুড়ি আর বিরিয়ানিতেও ব্যবহার করা যায় এই চাল।